Insight Desk
প্রকাশ : Jul 6, 2025 ইং
অনলাইন সংস্করণ

মব সন্ত্রাসে কমেছে বিদেশি বিনিয়োগ, অর্থনীতিকে পঙ্গু করার ষড়যন্ত্রে ইউনূস গং

নিজস্ব প্রতিবেদক 

‘ভাত দেবার মুরোদ নাই, কিল দেবার গোঁসাই’- বহুল প্রচলিত ও জনপ্রিয় এই খনার বচনটি যেন এখন এ দেশের মানুষের অনুভূতি। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার এ দেশের মানুষকে ন্যূনতম অর্থনৈতিক সহায়তা দিতে পারছে না। কিন্তু বেকারত্ব, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা ও টানাপড়েনে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ

বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল ভিত্তি হলো বেসরকারি খাত। অথচ এই বেসরকারি খাতকে গলা টিপে হত্যা করার আয়োজন চলছে।

গবেষণা সংস্থাসহ সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মানবাধিকার সংগঠনগুলোর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে গত জুন পর্যন্ত ১০ মাসে ২৫৩টি মব সন্ত্রাস ঘটে। এতে ১৬৩ জন নিহত এবং ৩১২ জন আহত হন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত তথ্য থেকে জানা যায়, সদ্যোবিদায়ি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) কমেছে। গত অর্থবছরের জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে বিদেশি বিনিয়োগ ৯১ কোটি ডলারে নেমে এসেছে, যা আগের বছরের একই সময়ে (জুলাই-এপ্রিল) ছিল ১২৭ কোটি ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট বিদেশি বিনিয়োগ এসেছিল ১৪১ কোটি ৫৪ লাখ ডলার।

২০২২-২৩ অর্থবছরে এই বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ১৬০ কোটি ৫৪ লাখ ডলার। তার আগের ২০২১-২২ অর্থবছরে বিনিয়োগ হয়েছিল ১৭১ কোটি ডলার।  করোনার সময়ে ২০২০-২১ অর্থবছরেও বিদেশি বিনিয়োগ এসেছিল ১৩২ কোটি ৭৬ লাখ ডলার আর ২০১৯-২০ অর্থবছরে বিনিয়োগ এসেছিল ১২০ কোটি ডলার।

করোনার আগে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বিনিয়োগ এসেছিল ৩৪৮ কোটি ডলার। গত ১৪ বছরের মধ্যে বর্তমানে বিদেশি বিনিয়োগ সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে। ২০১১-১২ অর্থবছরেও দেশে ১২০ কোটি ডলার বিদেশি বিনিয়োগ এসেছিল। এরপর আর কোনো অর্থবছরে এর চেয়ে কম বিদেশি বিনিয়োগ আসেনি। আর এবার সেটা সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে।

২০২৪ সালের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে দেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়। ফলে বিদেশি বিনিয়োগ কমতে থাকে। এরপর মব সন্ত্রাস শুরু হলে এখনো তা নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। এসব কারণে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে ভরসা পাচ্ছেন না বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। ব্যবসায়ী নেতা ও অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, দেশে ব্যবসার মন্দা থাকলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আসবেন না। বিদেশি বিনিয়োগ পরিস্থিতির অবনতিতে দেশের ব্যবসা, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে।  

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ শতাংশ কমেছে। একই সময়ে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির ঋণপত্র নিষ্পত্তি কমেছে প্রায় ২২ শতাংশ। এটি প্রমাণ করে, দেশে বিনিয়োগ কমেছে। উচ্চ সুদের হারের কারণে বেসরকারি খাতে ঋণ নেওয়া কমেছে। গত অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র ৬.৯৫ শতাংশ, যা অন্য সময়ে ১০ শতাংশের বেশি থাকে।  

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) পরিসংখ্যান বলছে, ২০১০-১১ অর্থবছরে দেশে এক হাজার ২৮৫ কোটি ডলার বিনিয়োগ হয়েছিল। ওই বছর দেশে পাঁচ লাখ তিন হাজার ৬৬২ জনের কর্মসংস্থান হয়েছিল। এর পরের অর্থবছরগুলোতে আর এত কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়নি। করোনা-পূর্ববর্তী সময়ে দেশে বিনিয়োগ পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও কর্মসংস্থান তেমন বাড়েনি। ২০২০-২১ অর্থবছরে ৭৯৯ কোটি ডলার বিনিয়োগে কর্মসংস্থান হয়েছে এক লাখ ৮০ হাজার ৭৮৬ জনের। জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বড় বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের আশা জাগালেও শেষ পর্যন্ত বিনিয়োগ তলানিতেই রয়েছে। এমনকি কর্মসংস্থান তৈরিতে দেশীয় বিনিয়োগের অবদানই তুলনামূলকভাবে বেশি হলেও বিদেশি বিনিয়োগের মতো দেশি বিনিয়োগও বাড়ানো যায়নি। বাস্তবে দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা ও মব সন্ত্রাসে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কারণে বিনিয়োগ বাড়ানো সম্ভব হয়নি। এতে বাড়ছে বেকারত্ব।

গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী রাজনৈতিক অস্থিরতা, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ বিপর্যস্ত। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিদেশি বিনিয়োগ ৯১ কোটি ডলারে নেমে এসেছে, যা গত ১৪ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।

বিদ্যুৎ সংকট, দুর্নীতি, অনানুষ্ঠানিক খাত, ঋণের উচ্চ সুদহার ও নীতিগত অনিশ্চয়তা বিনিয়োগে বড় বাধা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। উচ্চ সুদের কারণে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধিও কমেছে। ফলে শিল্প উৎপাদন কমছে, কর্মসংস্থান সৃষ্টির হারও হ্রাস পাচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে নির্বাচিত সরকার এলে দীর্ঘমেয়াদি নীতি ও স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে, যা বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনবে। তবে বর্তমানে অনিশ্চয়তার মধ্যে অধিকাংশ উদ্যোক্তা অপেক্ষার কৌশল অবলম্বন করছেন।

পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘মূল্যস্ফীতির পাশাপাশি দেশের চলমান সামষ্টিক অর্থনীতি সংকটে আছে। এমন পরিস্থিতিতে বিনিয়োগ বাড়ানো সম্ভব নয়। ’ 
এক বছর ধরে রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকায় তা বিনিয়োগকে প্রভাবিত করেছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিদ্যমান ও সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমেছে। তাই বিনিয়োগ কম। তাঁরা পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছেন। বিনিয়োগকারীরা অন্তর্বর্তী সরকার থেকে নির্বাচিত সরকারে উত্তরণ পর্যবেক্ষণ করছেন। এটি অনিশ্চয়তাকে আরো বাড়িয়ে তুলেছে। ’

এদিকে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পর দেশজুড়ে অর্থনৈতিক সংস্কারের নামে নানা ধরনের আশ্বাস দিয়ে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কিন্তু বাস্তবতার সঙ্গে এসব আশ্বাসের মিল না থাকায় ব্যবসায়ী মহল ক্রমেই ক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে। সম্প্রতি শিল্পপতিদের এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ইউনূসের নেতৃত্বাধীন উপদেষ্টা পরিষদের নীতিকে দায়ী করে একে “শিল্প ধ্বংসকারী” আখ্যা দেন তারা।

রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় এসে আন্তর্জাতিক মহলে ‘গণতন্ত্র ও বিনিয়োগবান্ধব সরকারের’ ইমেজ তৈরি করতে মরিয়া হয়ে ওঠেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কিন্তু বাস্তবতা বলছে, তার এই ইমেজ তৈরির প্রচেষ্টা যতটা ছিল প্রচারনির্ভর, ততটাই ছিল বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন।

বিনিয়োগ সংক্রান্ত মিথ্যাচার ইউনূসের 

গত এপ্রিলে আয়োজন করা হয় ‘বাংলাদেশ বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলন ২০২৫’। সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য ছিল বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা। এতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুনকে সামনে এনে 'বিনিয়োগ হিরো' হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা হয়। ইউনূস এবং তার ঘনিষ্ঠদের নেতৃত্বে বিদেশি প্রতিনিধিদের সামনে ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার কথা বলা হলেও বাস্তবে বিনিয়োগের কোনো ইতিবাচক অগ্রগতি হয়নি।

সম্প্রতি গুলশানে আয়োজিত এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ীরা সরাসরি ইউনূসের সমালোচনায় মুখর হন। বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেন, “১৯৭১ সালে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়েছিল পরিকল্পিতভাবে, আর ২০২৫ সালে পরিকল্পিতভাবে মেরে ফেলা হচ্ছে আমাদের শিল্প ও উদ্যোক্তাদের।”

তিনি আরও বলেন, গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকট, উচ্চ সুদের হার, আমদানিনির্ভর নীতিমালায় দেশি শিল্প চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমরা গ্যাস বিল দিচ্ছি, তবু গ্যাস পাচ্ছি না। কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, অথচ ব্যাংক টাকা ফেরত চাচ্ছে। বিনিয়োগ কোথায়, উৎপাদন কোথায়? এভাবে চলতে থাকলে দুর্ভিক্ষ অনিবার্য।

ব্যবসায়ীরা জানান, ব্যাংকঋণের সুদের হার ১৩–১৫ শতাংশে পৌঁছেছে, অথচ উৎপাদনের হার নেমেছে ৬০ শতাংশের নিচে। এনবিআর ও অন্যান্য সংস্থার হয়রানি বাড়ছে, যা ব্যবসা পরিচালনায় বাড়তি বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

বিসিআই সভাপতি আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ বলেন, “একদিকে গ্যাস নেই, অন্যদিকে কারখানা চালাতে না পারলেও সুদের চাপ বাড়ছে। তিন মাস সুদ না দিলে ঋণখেলাপি করে দিচ্ছে ব্যাংক। অথচ সরকার সময় বেঁধে দিয়ে বেতন দেওয়ার হুমকি দিচ্ছে।”

শওকত আজিজ রাসেল জানান, বই ছাপার অজুহাতে সম্প্রতি ১০ হাজার টন কাগজ আমদানি করা হয়েছে, যা এখন বাজারে খোলা দামে বিক্রি হচ্ছে। এর ফলে দেশীয় কাগজ কল হুমকির মুখে পড়েছে।

তিনি বলেন, এখন আবার ৩০ হাজার টন কাগজ ডিউটি ও ডেমারেজ ফ্রি আমদানি হচ্ছে। চিনিকল থাকা সত্ত্বেও চিনি আমদানি করা হচ্ছে — এসব নীতির পেছনে রয়েছে গভীর শিল্পবিরোধী ষড়যন্ত্র।”

বিটিএমএ সভাপতির দাবি, গত আট মাসে দেশে এক টাকারও বিনিয়োগ আসেনি। তিনি বলেন, বিডা বড় বড় বিনিয়োগের কথা বলছে, অথচ বাস্তবে সরকার টু সরকার আলোচনাও কোনো ফল দিচ্ছে না। এখানে বিনিয়োগ করে উৎপাদনে যেতে ৫ বছর লেগে যায় — এমন পরিস্থিতিতে কেউ আসবে না।

ব্যবসায়ীরা মনে করেন, ইউনূস নেতৃত্বাধীন সরকার বাস্তবতা বিবর্জিত অর্থনৈতিক নীতি অনুসরণ করছে। তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে বাস্তবভিত্তিক শিল্পবান্ধব নীতি গ্রহণ এবং উদ্যোক্তাবান্ধব পরিবেশ তৈরির আহ্বান জানিয়েছেন।

ড. ইউনূস সরকারের প্রচারনির্ভর অর্থনৈতিক কৌশল ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত মিথ্যাচার এখন দেশের বাস্তবতার মুখোমুখি। বিদেশি বিনিয়োগ নেই, দেশীয় শিল্প ধ্বংসের মুখে, আর উদ্যোক্তারা নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। ব্যবসায়ী সমাজ বলছে— এখনই বাস্তবসম্মত, নিরপেক্ষ ও টেকসই অর্থনৈতিক নীতি গ্রহণ না করলে সামনে অপেক্ষা করছে ভয়াবহ অর্থনৈতিক বিপর্যয়।

বিশ্লেষকদের মতে, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, বাস্তবসম্মত অর্থনৈতিক নীতি ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ ছাড়া দেশের অর্থনৈতিক সংকট কাটানো সম্ভব নয়। শুধুমাত্র প্রচারনির্ভর সম্মেলন, শ্লোগান আর প্রতিশ্রুতিতে নয়— বাস্তবায়নের মধ্য দিয়েই আস্থা ফেরানো সম্ভব। না হলে ড. ইউনূস নেতৃত্বাধীন সরকারের ব্যর্থতা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ইতিহাসের এক ভয়াবহ মন্দার মুখে ঠেলে দেবে।

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শেখ হাসিনার কথাই সত্যি হলো, নিজেদের দোষ অকপটে স্বীকার করলেন

1

মব সন্ত্রাসে কমেছে বিদেশি বিনিয়োগ, অর্থনীতিকে পঙ্গু করার ষড়য

2

জঙ্গিবাদীদের আবাধ দৌরাত্ম; রহস্যজনক প্রশাসনের নীরবতা

3

থানায় প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা: রাজশাহীতে এইচএসসির একটি প্রশ

4

মালয়েশিয়ায় আটক ৩৬ জঙ্গিকে নির্দোষ বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

5

কোটায় অস্ত্রের লাইসেন্স আসিফ মাহমুদের?

6

আন্তর্জাতিক সহায়তা বিতর্কে ইউনুসের অন্তর্বর্তী সরকার

7

ইউনূসের নেতৃত্বে হাঁটুভাঙা প্রতিষ্ঠানে পরিণত দুদক

8

রাষ্ট্রীয় বৈধতা পেল জঙ্গিবাদ, ‘রাজনৈতিক সম্পদ’ হিসেবে দেখছে

9

চোট থেকে ফেরার পথে বাংলাদেশের পেস ত্রয়ী

10

মব উস্কে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংসের চেষ্টায় ইউনূস গং

11

চাইলাম কি আর পাইলাম কি—এই তো লাল স্বাধীনতা

12

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন খেলার মাঠ পার্বত্যাঞ্চল; আলোচনায় চট্টগ্র

13

ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসকদের ওপর সন্ত্রাসী হামলা

14

মব ভায়োলেন্সে প্যারালাইজড বাংলাদেশের গণমাধ্যম

15

সাজানো–গোছানো কক্ষ, চিকিৎসা সরঞ্জাম নেই, মাঝপথে সমাপ্ত স্বাস

16

ঢাকায় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর তিন ব্রিগেডিয়ার, গন্তব্য আরাকান

17

মুক্তিযোদ্ধা ছিলাম — এই কথাটাই আজ নিষিদ্ধ করতে চাচ্ছে যারা

18

তারেক-ইউনূস বৈঠকের পর বিএনপিতে বেড়েছে মব সন্ত্রাস

19

স্থানীয় ষড়যন্ত্র ও গোপন মার্কিন অভিযানের ফল ৫ আগস্ট

20